রিফ্রেশ ।। Refresh এটা কি বদভ্যাস ?

রিফ্রেশ ।। Refresh এটা কি বদভ্যাস ?


রিফ্রেশ ।। Refresh এটা কি বদভ্যাস ?



আমরা উইন্ডোজ এর একটি ওভারহিট ফিচার নিয়ে কথা বলবো এবং এই ফিচারটি হচ্ছে যারা কম্পিউটার ব্যবহার করে তাদের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো সবচেয়ে শক্ত এবং সবচেয়ে বড় এবং মিস কনসেপশন বিবি আপনার ধারণা করতে পেরেছেন টাইটেল দেখে সেটি হচ্ছে উইন্ডোজ রিফ্রেশ বাটন আপনি যদি উইন্ডোজ বুকে হাত দিয়ে বলুন তো যে আপনি জীবনে কখনো রেফারেন্স দেন নি কিংবা উইন্ডোজ অন করার সাথে সাথে অন্য কোন একটা কাজ করার আগে একবার রিফ্রেস না চাপলে মনে হয় পেটের ভাত হজম হয় না এরপরে ফাইল কপি দিলাম কপি হচ্ছে এর মধ্যে আমি ফেরত দিতে দিতে দিতে জানেন আমাদের মোরিনহো প্রসেসরে বুঝতাছে এবং আমাদের পিসি আলটিমেটলি দ্রুত কাজ করে আপনি যে প্রসেসরে হোক না কেন যত বেশি রেফারেন্স দিবেন আপনার উইন্ডোজ কে ফার্স্ট হয়েছে ব্রেকফাস্ট হয়ে যাবে এই ব্যাপারটা কতটুকু।


 আপনারা রিফ্রেশ বাটন এর কাজ যেটা জানেন সেটা একদমই ভুল তার মানে আপনার কম্পিউটার কোনভাবেই ফার্স্ট হয় না এটা রিয়েলীটি থেকে আমরা ছোট্ট একটি গল্প শুনে নেই আমার গল্প স্বামী যখন স্কুলে পড়তাম তখন আমার একটা mp3 প্লেয়ার ছিল যেটা স্টোরে ছিল 1 গিগাবাইট এবং শেষে একটা স্পেস আমি আবার টাকে নিয়ে একদিন বাজারে গেলাম একটা কম্পিউটারের দোকানে যেখানে গান ডাউনলোড করা।


আমি ওখানে গিয়ে বললাম যে আমার ওয়ান জিবি ফাইল থেকে পুরোপুরি গান দিয়ে ভরে দিতে হবে সলুটি গানগুলো বাছাই করে একটা ফোল্ডারে রাখুন এরপর আমার mp3 প্লেয়ার এ কপি দিল এবং সেই যুগে টেকনোলজি ছিল সেটা আমি এক ঘন্টা বসে ছিলাম এবং কবে হচ্ছে অর্ধেকও হয়নি তবে দুপুর হলো যে কম্পিউটারের লোক ছিল সে বলতেছে আমারতো লাঞ্চের টাইম হয়েছে আমি তো লাঞ্চে চলে যাব তাহলে ঠিক আছে আমি ওয়েট করি কিন্তু আপনাকে একটা কাজ দিয়েছে আমি কাজটা হচ্ছে আপনি এখানে বসে বসে রিফ্রেশ দিতে থাকেন আমি বললাম তাহলে কিভাবে হবে তাহলে দ্রুত কপি হবে কম্পিউটার ফাস্ট হবে আমি এখানে বসে বসে আরো টানা এক ঘন্টা দেড় ঘন্টা পরে সে খেতে এসে দেখি হয়ে গেছে এবং আমি রিপ্লাই দেওয়ার সময় আমি খেয়াল করেছি স্পিড বাড়ে কিনা চোখ বন্ধ করে আমি রিফ্রেশ দিচ্ছিলাম তখন থেকে আমার মধ্যে এই ম্যাচটা ড্র করেছে যে রিফ্রেশ বাটন চাপলেই ইন্টার ফার্স্ট হয় এরপর থেকে চোখ বন্ধ করে রেখেছে ততদিন পর্যন্ত আমি জানতে পেরেছি আমরা যখনই।


স্থাপিত একচুয়ালি রাষ্ট্রপতি গ্রাফিক্সে গ্রাফিক্স টা শুধু মাত্র রিফ্রেশ হয় সেটা হচ্ছে যখন উইন্ডোজ শুরু হয় তখন কিন্তু এরকম গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস ছিল না মানে আপনি মাউস নিয়ে মাই কম্পিউটার এ ক্লিক করবেন তারপর ক্লিক করবেন ব্রাউজার এ ক্লিক করুন এরকম ছিল না আগে কিন্তু আমরা সব কমান্ডের মাধ্যমে করতাম কমেন্টের মাধ্যমে যখন ফরেস্ট ইনিশিয়াল উইন্ডোজ রিলিজ হয় প্রথম গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস তখনকার যুগের গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট গুলো বাজারগুলোতে পাওয়ারফুল ছিল না যে কারণে আপনি যদি ওই গ্রাফিক্সের যেটা আছে তার মানে আপনার ডেক্সটপ আছে সেখানে যদি আপনি কোন কিছু চেঞ্জ করতে আছে একটা ফোল্ডারে করে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে গেলেন তখন সেটা না মুহত না ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় চলে গিয়েছে কিন্তু সামনে এসে স্ক্রিনটা রিফ্রেশ রতে স্ক্রিনে একজনের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেত না তখনো ঢুকে রিফ্রেশ দিলেই গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস পরিচিত এবং আমরা দেখতাম যে কার্ড এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ছড়িয়ে গিয়েছে পেটিএম ক্যাশে এবং বলেন যে কম্পিউটার গুলো আছে সেখানে গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট পাওয়ারফুল এবং এইগুলো।


অটোমেটিক্যালি কন্টিনিউয়াস আপনার গ্রাফিক্স তাকে রিফ্রেশ অর ট্রি করতে থাকে তার মানে আপনি কি আর নতুন করে রিফ্রেশ দিতে হয় না এখন বলতে পারেন যে উইন্ডো চালু কেন রাখতে এখনো কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয় এটা যে আপনি কখনো কোন কিছু চেঞ্জ করেছে শেফার এক্সামপল আপনি একটা ফোল্ডার এর নাম চেঞ্জ করেছেন কিন্তু সেটা চেঞ্জ হয়নি নিশানি আপনাদের সাথে চেঞ্জ হয়ে যাবে আপনি ফাইলগুলো অরগানাইজ করেছেন অ্যারেঞ্জ করেছেন দেক্সটপ কিংবা আপনার ফাইল এক্সপ্লোর বানানো যেকোনো জায়গায় আরেকটা কাজ করে সেখানে হিন্দুদের বাপন কম্পিউটারের র্যাম বাড়ে না আপনার প্রসেসর ক্লিন হয়না যে প্রশাসক ফাস্ট হয়ে যাবে আপনার পেন্টিয়াম প্রসেসর এর সিপিইউ যেটাতে ওয়ান জিবি র্যাম লাগে আপনি রিপ্লাই দিচ্ছেন ভাবতেছেন যে এটা কোন মতে পালন করবে দেশের রং এরকম কখনোই হবে না বরং রিপোর্ট দিলে আপনার কম্পিউটার স্লো হয় কারণ আপনি যে গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস তারিফ করার জন্য একটা কমেন্ট দিচ্ছেন কম্পিউটারে কম্পিউটার প্রসেসর।


পড়শী কমিটিকে পারফর্ম করতে হচ্ছে ততক্ষণ এমনও হতে পারে এই পারফরম্যান্সটা আপনার কম্পিউটারের জন্য লোড হয়ে যেতে পারে অনেক সময় আমরা যেটা করি কম্পিউটার হ্যাং করে ভালো করে তখন আরো বেশি করে রিফ্রেশ দেওয়ার চেষ্টা করি যাতে কম্পিউটারের ফ্রীজিং মানি খুলে যাবে কম রেটে তো ফাস্ট হয়ে যায় এবং আমরা মানি স্কুলস শুরু হয়েছে যে রিফ্রেশ দিলে কোনো কারণে যদি ছুটে যায় তারপর আমরা রিপ্লেস এর কারনে হয়েছে এরপর আরো বেশি করে জেমস কনসার্ট শুরু হয়েছে অ্যাক্রিলিক যখন করে তখন আপনি রিফ্রেশ দিলে আপনার কম্পিউটার আরো লাইক করবে এটা হচ্ছে ছেলেটিকে নিয়ে এবং প্রাক্টিক্যালি এটাই হয় বাট আমরা সেটা রিয়েলাইজ করতে পারি না আশা করি এখন থেকে আপনার উইন্ডোজের বিনা কারণে রিপ্লাই দেবেন না গুড লাক

you also visite this site to earn money- News Money

 আশা করি আপনারা সঠিক ইনফরমেশন পেয়েছেন এবং এখন থেকে চেষ্টা করবেন যত কম রিফ্রেশ দেওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করা যায় কারণ এটা বদভ্যাস।


এই পোস্টগুলি আপনার ভাল লাগতে পারে